WHY PharmaLogy?

This website will help the customer for searching their desire medicines and as a result they will find the pharmacies where that medicines are. PharmaLogy will also help the customers to let them know about the information of the hospitals and pharmaceutical companies in Bangladesh. There are an emergency service which will help to find the information about nurses in emergency cases.

CONTACT INFO
emergency


খাদ্য ও পুষ্টি

ক্যালরি মেপে সকালের নাশতা
emergency

সকালের নাশতা বা ব্রেকফাস্ট সারা দিনের সুস্থতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। সকালে আমাদের মেটাবলিজম বা বিপাকক্রিয়ার শুরু, এ সময় সব ধরনের হরমোনও থাকে সক্রিয়।

সকালের স্বাস্থ্যকর খাবার দিয়ে শুরু হবে দিনটা। সকালের নাশতা বাদ দিলে বা সময়মতো না খেলে সারা দিন ক্লান্ত লাগতে পারে। স্ট্যামিনা কমে যেতে পারে কাজের। কিন্তু ওদিকে আপনি হয়তো ডায়েট কন্ট্রোল করছেন, ক্যালরি মেপে খাচ্ছেন। তাহলে কেমন হওয়া উচিত আপনার স্বাস্থ্যকর নাশতা?


: যাঁরা ডায়েট করতে চান, তাঁদের উচিত হবে সকালের নাশতায় ২০০ থেকে ৩০০ ক্যালরি পরিমাণ খাবার গ্রহণ করা। এই খাবারে জটিল শর্করা ও আমিষ থাকতেই হবে। চর্বি বা তেল খুব কম পরিমাণে। সঙ্গে একটি তাজা ফল থাকা ভালো।

: বাড়িতে তৈরি রুটি এবং বাজারের গোটা শস্যের তৈরি ব্রাউন ব্রেড বা সিরিয়ালের চেয়ে পরোটা, নানরুটি বা সাদা পাউরুটিতে ক্যালরি ও চর্বির মাত্রা অনেক বেশি।

: সকালের নাশতায় খানিকটা আঁশ বা ফাইবার থাকলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করা সহজ হবে। সকালের দিকেই কোষ্ঠ পরিষ্কার হবে।

স্বাস্থ্যকর নাশতা কেমন হতে পারে তার উদাহরণ

১ : দুটি হাতে বেলা ছোট রুটি বা চাপাতি (প্রতিটি ৮০ ক্যালরি = ১৬০ ক্যালরি)
এক বাটি সবজি (১৫০ গ্রাম = ৮০ ক্যালরি)
অর্ধেক কলা (৬০ ক্যালরি)

২ : ১টা রুটি বা চাপাতি (৮০ ক্যালরি)
১টা ডিম (১৬০ ক্যালরি)
আধা বাটি ডাল (৮০ ক্যালরি)

৩ : এক বোল পরিজ দুধ: ২১৭ ক্যালরি

৪ : ১ কাপ দুধ (১৫০ ক্যালরি)
২ স্লাইস ব্রাউন ব্রেড (১৫৫ ক্যালরি)

আখতারুন নাহার, পুষ্টিবিদ
১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮
সূত্র – প্রথম আলো

লাইফস্টাইল

সুস্থ দাঁতের জন্য খাবার
emergency


নিয়মিত দাঁত ব্রাশ করা মানেই দাঁতের যত্ন নয়। দাঁতের সুস্বাস্থ্যের সঙ্গে সুষম খাদ্যের একটা নিবিড় যোগাযোগ আছে।
ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি, ভিটামিন সি ও বি১, আয়োডিন, ফ্লোরিন ইত্যাদি দাঁতের জন্য অপরিহার্য খনিজ ও ভিটামিন। খাবারের
মাধ্যমেই তা পূরণ করতে হয়। ছোটবেলা থেকেই খাবারে এসব খনিজ ও ভিটামিন পর্যাপ্ত না থাকলে দাঁত ও মাড়ির স্বাস্থ্য ও গঠন দুর্বল হয়ে পড়ে।




ক্যালসিয়াম দাঁত ও মাড়ি মজবুত করে, এটা সবাই জানি। দুধ, দই, পনির, সয়াবিন, শিমের বিচি, কাঁটাযুক্ত ছোট
মাছ, বিভিন্ন শাকে ক্যালসিয়াম আছে। ক্যালসিয়াম শোষণের জন্য চাই পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি। এই ভিটামিন পাওয়া যায় সূর্যের
আলোতে। এ ছাড়া দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার, সামুদ্রিক মাছ, মাছের তেল ও ডিমেও আছে কিছু।

ভিটামিন সি-এর অভাবে মাড়ি থেকে রক্তপাত হতে পারে। আমলকী, পেয়ারা, লেবুজাতীয় ফল, মালটা, টমেটো, কাঁচা মরিচে আছে প্রচুর ভিটামিন সি।

ভিটামিন বি১ বা থায়ামিন দাঁতের ব্যথা কমায়। ভুসিযুক্ত আটা, লাল চাল, সয়াবিন, ডিমের কুসুম, মাছ, ওটমিল,
চিনাবাদামে এটি পাওয়া যায়। দাঁতের সুস্বাস্থ্যের জন্য অন্যতম প্রয়োজনীয় উপাদান হলো আয়োডিন। এটি পাওয়া যাবে স্পিরিলুনা,
সামুদ্রিক মাছ, বাঁধাকপি, ফুলকপি ও আয়োডিনযুক্ত লবণে। ফ্লোরিনও দাঁতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। দন্তক্ষয় রোধ করে ফ্লোরিন।
লবণ, জলপাই, চা ও বিশুদ্ধ পানিতে ফ্লোরিন থাকে।
যেকোনো কোমল পানীয় বা সোডাযুক্ত পানীয় দাঁতের এনামেল নষ্ট করে। এগুলো পান করার পর দাঁত ভালো করে ব্রাশ
করতে হবে। এ ছাড়া আঠালো শর্করাও (যেমন চকলেট) দাঁতের জন্য খারাপ।
আখতারুন নাহার, পুষ্টিবিদ
সোর্স – প্রথম আলো